ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে
ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে নিচে আলোচনার মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে
নেওয়া যাক। ফ্যাশন ডিজাইন শিল্পের একটি অন্যতম শাখা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
এই শিল্পের মাধ্যমে একজন শিল্পী তার সৃজনশীলতাকে ফুটিয়ে তোলেন।
তাদের হাতের সূক্ষ্ম কারুকাজ তথা নান্দনিকতা প্রকাশ পায় পোশাক ও আনুষঙ্গিক
বিষয়াবলীতে। তাই ডিজাইন বলতে মূলত শৈল্পিক সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতার প্রয়োগকেই
বোঝানো হয়, যার সাথে পোশাক পরিচ্ছদের নকশা, উৎপাদন ও বিকাশ জড়িত।
সূচিপত্র : ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে
- ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে
- বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফ্যাশন ডিজাইনার ও কাজের পরিধি
- ফ্যাশন ডিজাইনারের জন্য অধ্যায়ন
- ডিজাইনারের প্রাথমিক কৌশল সম্পর্কে ধারণা ও সৃজনশীলতা
- ফ্যাশন ডিজাইনারের ড্রয়িং ও স্কেচিং এবং ট্রেন্ড বোঝার ক্ষমতা
- ফ্যাশন ডিজাইনারের টেক্সটাইল সম্পর্কে ধারণা
- ফ্যাশন ডিজাইনারের টেকনিক্যাল ও যোগাযোগ দক্ষতা
- ফ্যাশন ডিজাইনারের টিমওয়ার্ক ও ম্যানেজমেন্ট
- ফ্যাশন ডিজাইনারের উপস্থাপন দক্ষতা
- মন্তব্য : ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে
ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে
ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে এরকম আলোচনা অনেকেই করে থাকেন। ফ্যাশন
ডিজাইনার হতে হলে অবশ্যই আপনাকে ফ্যাশন ডিজাইনের উপর ডিগ্রী অর্জন করতে হবে।
আপনার ডিগ্রীর মান এবং কাজের দক্ষতা অনুযায়ী আপনার কাজের মূল্যায়ন করা হবে।
আপনি যদি ডিগ্রী কিংবা কোর্স করেন তাহলে আপনি ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে
অন্তর্ভুক্ত হবেন।
আপনার ড্রইং স্কিল টিম ওয়ার্ক এবং ম্যানেজমেন্ট এর উপর ভিত্তি করে আপনার কাজের
মূল্যায়ন করা হবে। আপনি যতই এসব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন আপনার
ফ্যাশন ডিজাইনারের মান ততো বৃদ্ধি পাবে। আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনারের ওপর ডিগ্রী
অর্জন করতে না পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে ফ্যাশন ডিজাইন
করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই কিছু ফ্যাশন ডিজাইনার উপর জ্ঞান থাকতে
হবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফ্যাশন ডিজাইনার ও কাজের পরিধি
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে দেশি পোশাক শিল্পের। বলা
বাহুল্য যে, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের উৎসগুলোর মধ্যেও এই পোশাক শিল্প অন্যতম।
তৈরি পোশাক বিদেশে রপ্তানির পাশাপাশি আমাদের দেশেও রয়েছে এর সুবিশাল বাজার।
এরই ধারাবাহিকতায় ফ্যাশন ডিজাইন ভৌগোলিক আবহাওয়া, সংস্কৃতি তথা রুচির সাথে
মিল রেখে নিজের গতিপথ নির্ধারণ করছে।আর যারা এই সমৃদ্ধ শিল্প নিয়ে নিয়মিত কাজ
করে যাচ্ছেন, মূলত তারাই ফ্যাশন ডিজাইনার।
ফলে অনেকেই সম্ভাবনাকে বিচার করে পেশা হিসেবে ফ্যাশন ডিজাইনকে বেছে নিচ্ছেন।
বর্তমান বাংলাদেশে ফ্যাশন ডিজাইন সংক্রান্ত কাজের পরিধি অনেক বিস্তার লাভ
করেছে। ফলে দেশের অভ্যন্তরেই ফ্যাশন ডিজাইনারদের রয়েছে জীবিকা নির্বাহের বিশাল
সুযোগ। এর মধ্যে বিশেষ করে গারমেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প, বুটিক হাউস এবং
দেশি-বিদেশি পোশাক ব্রান্ড হাউসের কল্যাণে অনেকের কাজের নিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে।
এছাড়াও ফ্যাশন বিষয়ক নানান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে
প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে আমরা প্রশিক্ষক বা শিক্ষক হিসাবে যোগদানের মাধ্যমে
অর্থ উপার্জন করতে পারি। পাশাপাশি বর্তমানে নিজ উদ্যোগেও ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে
করার সুযোগ তৈরি হয়েছে আমাদের দেশে। তাই একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে
গড়ে তুলতে সে সংক্রান্ত নানান গুণাবলী দ্বারা ভূষিত হতে হয়। উক্ত বিষয়ক
নানান তথ্যধারা আজকের এই আলোচনা সজ্জিত।
ফ্যাশন ডিজাইনারের জন্য অধ্যায়ন
যেকোন বিষয় নিয়ে পূর্বে সে বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হয়। ফ্যাশন ডিজাইনের মত
সৃজনশীল কাজও এর ব্যতিক্রম নয়। দেশের অভ্যন্তরে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ
টেক্সটাইল (BUTeX) বিজিএমই ইউনিভার্সিটি অফ ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (BUFT),
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ (NITER) সহ
অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে উক্ত বিষয় নিয়ে পড়ার সুযোগ।
পাশাপাশি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইন, ঢাকা ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন অ্যান্ড
টেকনোলজি সহ অনেক কলেজও ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে পড়া যাবে। এছাড়াও অনেক জায়গায়
অফলাইন ও অনলাইন মাধ্যমে চালু রয়েছে ফ্যাশন ডিজাইন বিষয়ক বিভিন্ন কোর্স। এ
সকল উপায়ে আমরা ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে অধ্যায়ন করে সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে
পারব।
ডিজাইনারের প্রাথমিক কৌশল সম্পর্কে ধারণা ও সৃজনশীলতা
প্রতিটি কাজেরই কিছু প্রাথমিক কৌশল থাকে, যেগুলোকে উক্ত কাজ সম্পাদনের পূর্ব
শর্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফ্যাশন ডিজাইনের ক্ষেত্রেও একই ভাবে কিছু কৌশল
অবলম্বন করে সামনে অগ্রসর হতে হয়। যেহেতু ফ্যাশন ডিজাইন মূলত মানুষের ভূষণ
নিয়ে কাজ করে, তাই একজন ব্যক্তিকে অবশ্যই সেলাই ও নকশার কাজে দক্ষ হতে হয়।
অর্থাৎ পোশাক জুতা ব্যাগ ইত্যাদির উপরে নিত্যনতুন সেলাই, রং প্রয়োগ তথা
কারুকার্য প্রয়োগের কৌশলগুলো জানা আবশ্যক।
একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার পূর্বশর্ত হচ্ছে সৃজনশীলতা।
অর্থাৎ কেউ ফ্যাশন ডিজাইনার হতে চাইলে তাকে অবশ্যই সৃজনশীল হতে হবে। তার মধ্যে
থাকতে হবে শিল্প ও নান্দনিকতার বোধ। হাতের ছোঁয়ায় নিজের সৃষ্টিকে সুন্দর ও
আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। যদি তার মধ্যে বৈশিষ্ট্য না থাকে তাহলে ফ্যাশন ডিজাইন
নিয়ে খুব বেশিদূর এগোনো সম্ভব নয়।
ফ্যাশন ডিজাইনারের ড্রইং ও স্কেচিং এবং ট্রেন্ড বোঝার ক্ষমতা
ফ্যাশন ডিজাইনের মতো পেশায় ড্রয়িং ও স্কেচিংয়ের মতো দক্ষতা অত্যন্ত জরুরী।
একজন ফ্যাশন ডিজাইন তার কল্পনায় আঁকা ছবিকে তার শিল্পকর্মের মাধ্যমে বাস্তবে
রূপ দেন। তাই উক্ত পেশায় আসতে হলে ড্রয়িং, স্কেচিং তথা গ্রাফিক্স ডিজাইনে
দক্ষ হতে হবে। যারা এসব ক্ষেত্রে পারদর্শী নন, তাদের এই পেশায় না আসাই ভালো।
ফ্যাশন ডিজাইনাররা Adobe illustrator, Adobe Photoshop সহ বিভিন্ন টুল ব্যবহার
করে ডিজাইন তৈরি করে থাকেন।
এছাড়াও এখন বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম-সহ গুগল প্লে স্টোরে অনেক অ্যাপ পাওয়া
যায়, যার মাধ্যমে ড্রয়িং ও স্কেচিং করা যায়। ফ্যাশন একটি সুবিশাল
প্রতিযোগিতার বাজার। ডিজাইনাররা এখানে প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন ডিজাইন দ্বারা
উক্ত ক্ষেত্রকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন। আর এসকল ডিজাইন গড়ে উঠে মানুষের
পছন্দ-অপছন্দ ও রুচির উপর ভিত্তি করেই।
ফলে ফ্যাশন ডিজাইনারকে মানুষের চাহিদা সম্পর্কে অবগত থাকতে হয়। খোঁজ রাখতে
হয়, কোথায় কখন কি ট্রেন্ড চলছে। এগুলোকে বিবেচনায় রেখেই তৈরি করতে হয়
ডিজাইন। সেইসাথে তৈরি ডিজাইনে স্বতন্ত্রতা বজায় রাখতে হয়, যার মাধ্যমে ফ্যাশন
নিজস্ব একটি সিগনেচার ফুটে ওঠে। মৌসুম অনুযায়ী বাজারের চাহিদাকে মাথায় রেখে
যারা ডিজাইন করেন তারাই মুখ্যতো এগিয়ে যান।
ফ্যাশন ডিজাইনারের টেক্সটাইল সম্পর্কে ধারনা
একজন ফ্যাশন ডিজাইনারের টেক্সটাইল সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান থাকতে হয়। যেহেতু
কাপড় ফেব্রিক প্রিন্ট ইত্যাদি ফ্যাশন ডিজাইনের বিশেষ উপাদান হিসেবে বিবেচিত,
তাই এগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনেই কাজ করতে হয়। যদি কেউ এসব বিষয়ে ভালো
জ্ঞান না রাখেন তাহলে তিনি এর সঠিক ব্যবহার করতে পারবেন না। ফলে তিনি তার কাজের
ভাল ফলাফলও লাভ করতে পারবেন না।
অনেকেই টেক্সটাইল নিয়ে পড়াশোনা করে ফ্যাশন ডিজাইনার হয়। টেক্সটাইল সম্পর্কে
ভালো জ্ঞান অর্জন করে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার তার শিল্পকে অনেক উন্নতি করতে পারে।
তাই ফ্যাশন ডিজাইনারকে কাপড়ের মান সম্পর্কে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হয়। যে
যত বেশি টেক্সটাইল সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবে সে তত বেশি ডিজাইনে উন্নতি
লাভ করবে এবং ডিজাইনের মার্কেটপ্লেস ধরে রাখবে।
ফ্যাশন ডিজাইনারের টেকনিক্যাল ও যোগাযোগ দক্ষতা
একজন ফ্যাশন ডিজাইনারকে কম্পিউটার সহ অন্যান্য আধুনিক টেকনোলজির মাধ্যমে কাজ
করতে হয়। কারণ বর্তমান সময়ে নমুনা তৈরি ও প্রদর্শনের উপায় বেশিরভাগই
ডিজিটাল। আর যেহেতু এই কাজ বিশেষ করে Photoshop , Adobe Illustrator ,
AutoCAD এবং Corel Draw এরমত সফটওয়্যার এর মাধ্যমে কাজ করতে হয়, ফলে
এগুলোতে দক্ষতা অর্জন অত্যাবশকীয়।
যদি ডিজাইনার এ সকল সফটওয়্যার এর ব্যবহার সম্পর্কে না জানেন, তাহলে তিনি
ফ্যাশন ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন না। ফ্যাশন ডিজাইন এর মত কাজ করার ক্ষেত্রে
কেবল কারিগরি জ্ঞানী পর্যাপ্ত নয়। এর পাশাপাশি ডিজাইনারকে যোগাযোগও দক্ষ হতে
হয়। কারণ ক্লায়েন্ট, সাপ্লায়ার ও টিমের সাথে ভালো যোগাযোগ না থাকলে কাজের
ফলাফলও ভালো পাওয়া যাবে না।
এছাড়াও এ ধরনের কাজে ডিজাইনারের ভালো পোর্টফোলিও থাকতে হয়। কারণ এই
পোর্টফোলিওর মাধ্যমে উক্ত কাজে তার দক্ষতা সম্পর্কে খুব সহজে ভালোভাবে অবগত
হয়ে ক্লায়েন্ট তাকে কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ফলে ফ্যাশন
ডিজাইনারের কাজ পেতে সুবিধা হয়।
ফ্যাশন ডিজাইনারের টিমওয়ার্ক ও ম্যানেজমেন্ট
ফ্যাশন ডিজাইনের জগতের কিছু কাজ বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হয়।
তাই একজন ডিজাইনারের একটি দলের সাথে মিলেমিশে কাজ করার সক্ষমতা ও মানসিকতা
থাকতে হয়। এদিকে তার জন্য কেবল সেলাই, গ্রাফিক্স, কাপড়, টিমওয়ার্কের জ্ঞান
পর্যাপ্ত নয়। ডিজাইনারকে বাজেট, ডিস্ট্রিবিউশন এবং মার্কেটিংয়ের মতো
ব্যাপারগুলো ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও বলিষ্ঠ হতে হবে।
যিনি সকল বিষয়ে সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন, তিনি একজন ভালো ফ্যাশন
ডিজাইনার হিসাবে বাজারের প্রতিষ্ঠা লাভ করবেন। একজন ফ্যাশন ডিজাইনারের যদি
টিমওয়ার্ক সঠিক থাকে এবং তার ম্যানেজমেন্ট যদি মানসম্মত হয় তাহলে সে ফ্যাশন
ডিজাইনার হিসেবে অনেক উন্নতি লাভ করবে। তাই টিমওয়ার্ক ও ম্যানেজমেন্ট ফ্যাশন
ডিজাইনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ফ্যাশন ডিজাইনারের উপস্থাপন দক্ষতা
ফ্যাশন ডিজাইনের জগতে একটি ডিজাইন তৈরি করাই একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ কাজ নয়। যখন
একটি ডিজাইন তৈরি করা হয়, পরে সেটিকে সবার সম্মুখে উপস্থাপন করতে হয়। তাই
ডিজাইন বানানোর পরে সেটিকে কিভাবে জনসম্মুখে তুলে ধরা হচ্ছে, এটিও গুরুত্বপূর্ণ
বহন করে। ফ্যাশন শো, ডিজিটাল পোর্টফোলিও, মুড বোর্ড ইত্যাদির আশ্রয় গ্রহণ করে
ডিজাইনাররা নিজের শিল্পকর্মকে সবার সামনে প্রদর্শন করে থাকেন।
ফ্যাশন ডিজাইন ব্যক্তির আত্মশক্তি প্রকাশের একটি শক্তিশালী উপায়। তৈরি
ডিজাইনের নিজের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য তুলে ধরাই একজন ফ্যাশন ডিজাইনের প্রকৃত
পরিচয়। যারা নতুন কিছু করার স্বপ্ন দেখেন, যাদের মধ্যে সৃজনশীলতা ও
কল্পনাশক্তি প্রবল, ফ্যাশন ডিজাইন তাদের জন্য ক্যারিয়ার গঠনের একটি বিরাট
সুযোগ। তাই যারা এটিকে নিজের জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম হিসাবে গ্রহণ করতে চান,
কেবল সদিচ্ছাই পারে উক্ত লক্ষ্যকে বাস্তবে রূপ দিতে। আর কঠোর পরিশ্রম সেপথ
চলাকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেয়।
মন্তব্য : ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে
ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে নিশ্চয়ই উপরে আলোচনা থেকে বুঝতে পেরেছেন।
আপনি যদি সঠিকভাবে ফ্যাশন ডিজাইনার হতে চান তাহলে উপরের দেখানোর নিয়ম অনুযায়ী
কাজ করে সফল হতে পারবেন। সেই সাথে আপনি ফ্যাশন ডিজাইনে নিজের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ
করতে পারবেন। নিজেকে মার্কেটপ্লেসে ধরে রাখতে চাইলে ফ্যাশন ডিজাইন সম্পর্কে
বিস্তারিত জ্ঞান রাখতে হবে।
এরকম গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ পেতে আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। আমাদের আর্টিকেল
সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। এছাড়াও আমাদের
ওয়েবসাইট সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের যোগাযোগ পেজে যোগাযোগ করবেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।
Neha IT নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url